Latest Notes

Higher Secondary 2023 Modern Computer Application Question Paper pdf | WBCHSE Higher Secondary 2023 Health and Physical Education.pdf | WBCHSE School Magazine Paragraph Your Village Paragraph A Book Fair Paragraph | Paragraph on the Kolkata Book Fair A Village Fair Paragraph | A Village Fair Essay Higher Secondary 2023 History Question Paper pdf | WBCHSE Higher secondary 2023 Political Science Question Paper pdf Higher Secondary 2023 English Question Paper pdf | HS 2023 Higher Secondary 2023 Question Papers | WBCHSE

১। “বুড়োমানুষের কথাটা শুনো” —বুড়োমানুষের কোন কথা শুনতে বলা হয়েছে?

উত্তরঃ রেঙ্গুন পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মচারী নিমাইবাবু গিরিশ মহাপাত্রকে গাঁজা খেতে বারণ করেন। এই কথাই গিরিশ মহামাত্রকে শুনতে বলেন। 

২। ব্রহ্মে বর্মা-অয়েল-কোম্পানির মিস্ত্রিরা রেঙ্গুনে চলে আসে কেন?

উত্তরঃ ব্রহ্মে বর্মা-অয়েল-কোম্পানির মিস্ত্রিরা সেখানকার জলহাওয়া সহ্য হওয়ায় রেঙ্গুনে চাকরির সন্ধানে চলে আসে।

৩। “এইটুকু কাশির পরিশ্রমেই সে হাঁপাইতে লাগিল।”—এখানে কার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ এখানে পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট’গিরীশ মহাপাত্র ওরফে সব্যসাচী মল্লিকের কথা বলা হয়েছে।

৪। ‘তোমার মত সাহস আমার নেই’- কে কাকে একথা বলেছিল?

উত্তরঃ অপূর্ব রামদাসকে একথা বলেছিল।

৫। ভামো যাত্রায় ট্রেনে অপূর্বের কে কে সঙ্গী হয়েছিল?

উত্তরঃ ভামো যাত্রায় ট্রেনে অপূর্বের সঙ্গী ছিল আরদালি এবং অফিসের একজন হিন্দুস্তানী ব্রাহ্মণ পেয়াদা। 

৬। অপূর্ব কোন শ্রেণীর যাত্রী ছিল?

উত্তরঃ অপূর্ব প্রথম শ্রেণীর যাত্রী ছিল।

৭।লােকটিকে আপনি কোনাে কথা জিজ্ঞেস না করেই ছেড়ে দিন,” – কেন এমন উক্তি?

উত্তরঃ পোলিটিকাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিকের সঙ্গে উক্ত লোকটির অর্থাৎ গিরীশ মহাপাত্রের কোনো মিল ছিল না। তাই এমন উক্তি করা হয়েছে।

৮। গিরিশ মহাপাত্রের পকেট থেকে কী কী পাওয়া গিয়েছিল?

উত্তরঃ গিরিশ মহাপাত্রের পকেট থেকে লোহার কম্পাস, একটি কাঠের ফুটরুল, কয়েকটি বিড়ি, একটি দেশলাই এবং একটি গাঁজার কলিকা পাওয়া যায়। 

৯। “ও নিয়ম রেলওয়ে কর্মচারীর জন্য।” নিয়মটি কী?

উত্তরঃ নিয়মটি হল রেলের প্রথম শ্রেণীর যাত্রীদের রাত্রে কেউ বিঘ্ন ঘটাতে পারবে না।

১০। “সম্মুখে হাজির করা হইল।”—কাকে, কার সামনে হাজির করা হয়?

উত্তরঃ ‘পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট’ গিরীশ মহাপাত্র ওরফে সব্যসাচী মল্লিককে পুলিশ অফিসার নিমাইবাবুর সামনে হাজির করা হয়।

১১। “ইহা যে কত বড় ভ্রম তাহা কয়েকটা স্টেশন পরেই সে অনুভব করিল।” ভ্রমটি কী ? 

উত্তরঃ ট্রেনে প্রথম শ্রেণির যাত্রীদের রাত্রে বিরক্ত করা হয় না বলেই অপূর্ব জানত। কিন্তু বার বার তাকে ঘুম ভাঙানোতে তার সেই ধারণা ভুল বলেই অপূর্ব অনুভব করে।

১২। “ আমারও তো তাই বিশ্বাস।” বক্তার কী বিশ্বাস ?

উত্তরঃ স্টেশনে দেখা হওয়ায় গিরীশ মহাপাত্র অপূর্বকে বলেছিল কপালের লেখা কখনো খণ্ডাবে না। অপূর্বও তখন এই কথায় সম্মতি জানিয়ে প্রশ্নে উদ্ধৃত কথাটি বলেছিল।

১৩। “টিফিনের সময়ে উভয়ে একত্রে বসিয়া জলযোগ করিত” — ‘উভয়ে’ কারা?

উত্তরঃ আলোচ্য উদ্ধৃতিতে ‘উভয়ে’ বলতে পথের দাবী গল্পাংশের প্রধান চরিত্র অপূর্ব ও তার সহকর্মী রামদাস তলওয়ারকার এই দুইজনকে বোঝানো হয়েছে।

১৪। “তবে এ বস্তুটি পকেটে কেন?” —কোন “বস্তুটি” পকেটে ছিল?

উত্তরঃ গিরিশ মহাপাত্রের পকেটে অন্যান্য সামগ্রীর সঙ্গে একটা গাঁজার কলকেও পাওয়া যায়।এখানে সেই গাঁজার কলকের কথা বলা হয়েছে। 

১৫। “কিন্তু তােমার বাপু একটা ভুল হয়েছে?” – কোন্ ভুলের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ গিরীশ মহাপাত্র ভুল করে ভেবেছিল যে অপূর্ব হল পুলিশের লোক।

১৬। “তিনি ঢের বেশি আমার আপনার।” – কার সম্পর্কে এই মন্তব্য?

উত্তরঃ অপূর্ব যে মানুষটিকে ‘ঢের বেশি আপনার’ বলে মন্তব্য করেছে তিনি হলেন ‘পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট’ সব্যসাচী মল্লিক।

১৭। “সংসারের মিয়াদ বােধ করি বেশি দিন নাই” – কী দেখে এমন বলা হয়েছে?

উত্তরঃ একটুখানি কাশির পরিশ্রমেই গিরিশ মহাপাত্র হাঁপাতে শুরু করেছিল। এটা দেখেই এমন কথা বলা হয়েছে।

১৮। “দেখি তোমার ট্যাঁকে ও পকেটে কী আছে?” -গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক ও পকেট থেকে কী কী পাওয়া গিয়েছিল?

উত্তরঃ গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক থেকে একটি টাকা ও গন্ডা ছয়েক পয়সা এবং পকেট থেকে একটি লোহার কম্পাস, কাঠের একটা ফুটরুল, কয়েকটা বিড়ি, একটা দেশলাই ও একটা গাজার কলিকা পাওয়া গিয়েছিল।

১৯। “ইহা যে কতবড়ো ভ্রম তাহা কয়েকটা স্টেশন পরেই সে অনুভব করিল” —’ভ্রম’টি কী? 

উত্তরঃ ‘পথের দাবী’ রচনায় অপূর্বর ধারণা ছিল প্রথম শ্রেণীর ট্রেণে প্রভাতকাল পর্যন্ত ঘুমের কোনো ব্যাঘাত ঘটবেনা — এটাই ছিল তার ‘ভ্রম’। 

২০। গিরীশ মহাপাত্রের পাঞ্জাবির বিশেষত্ব কী ছিল?

উত্তরঃ গিরীশ মহাপাত্রের গায়ে জাপানি সিল্কের, রামধনু রঙের চুড়িদার পাঞ্জাবি ছিল এবং তার বুক পকেটের রুমালে ছিল বাঘের ছবি।

২১। “এ শহরে আরও কিছুদিন নজর রাখা দরকার।”– কেন?

উত্তরঃ সব্যসাচী মল্লিক এখনও ধরা পড়েনি এবং পুলিশ নিশ্চিত যে তিনি বার্মায় এসেছেন। তাই শহরে আরও কিছুদিন নজর রাখা দরকার।

২২। “সমস্তই যাইতে পারিত”- অপূর্বর সবকিছু যায়নি কেন?

উত্তরঃ উপরতলায় যে খ্রিস্টান মেয়েটি থাকতো সে চোর তাড়িয়ে দরজায় নিজের তালা লাগিয়ে দিয়েছিল। এইজন্য অপূর্বর সব কিছু চুরি হয়ে যায়নি।

২৩। “হঠাৎ হাসির ছটায় যেন দম আটকাইবার উপক্রম হইল।”– কী কারণে এমন হয়েছিল?

উত্তরঃ গিরীশ মহাপত্রের পোশাক-পরিচ্ছদের বাহার কল্পনা করে অপূর্বর এমন অবস্থা হয়েছিল।

২৪। “এরা কি আপনাদের বাংলাদেশের পুলিশ?” – কেন এমন মন্তব্য?

উত্তরঃ অপূর্ব তার বাড়িতে যে চুরির ঘটনার খবর পুলিশকে জানাতে গিয়ে দেখে পুলিশের দল রাজ-বিদ্রোহী জনৈক সব্যসাচী মল্লিককে ধরার জন্য ব্যস্ত। এইজন্য তলওয়ারকর এই প্রশ্ন করেছিল।

২৫। “এমনি তাদের অভ্যাস হয়ে গেছে।”- কোন ঘটনার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ অপূর্ব একদিন স্টেশনে কয়েকজন ফিরিঙ্গির দ্বারা নিগৃহীত হয়েছিল। সেখানে অনেক হিন্দুস্তানি ছিল কিন্তু কেউ কোনো প্রতিবাদ করতে এগিয়ে আসেনি। এখানে সেই ঘটনার কথা বলা হয়েছে।

২৬। “অপূর্ব লক্ষ করিল না” – কী লক্ষ করল না?

উত্তরঃ অপূর্ব লক্ষ্য করল না যে, গিরিশ মহাপাত্রকে দেখার পর রামদাসের প্রশস্ত উজ্জ্বল ললাটের উপরে যেন কোন এক অদৃশ্য মেঘের ছায়া এসে পড়েছে।

২৭। “কিন্তু শখ ষোলো আনাই বজায় আছে” — কোন প্রসঙ্গে বক্তা এমন উক্তি করেছেন?

উত্তরঃ রেঙ্গুন পুলিশের বড়োকর্তা নিমাইবাবু গিরিশ মহাপাত্রের পোশাক বা বেশভূষার বাহার প্রসঙ্গে উক্তিটি করেছেন। 

২৮। “মনে হল দুঃখে লজ্জায় ঘৃনায় নিজেই যেন মাটির সঙ্গে মিশিয়ে যাই।” — কোন কথা মনে করে অপূর্বর এই মনোবেদনা?

উত্তরঃ স্টেশনে অপূর্বর উপর অত্যাচারের প্রতিবাদ করার সময় দেশের লোক সেখানে থাকা সত্বেও তারা কেউ এগিয়ে আসেনি। এই কথা মনে করেই অপূর্বর দুঃখে লজ্জায় ও ঘৃনায় মাটির সঙ্গে মিশে যেতে ইচ্ছে হয়েছিল। 

২৯। “ কিন্তু বুনোহাঁস ধরাই যে এদের কাজ।” বক্তা ‘বুনোহাঁস’ বলতে কী বুঝিয়েছেন ? 

উত্তরঃ পুলিশের চোখে যারা রাজদ্রোহীরূপে সন্দেহভাজন গল্পে তাদের ‘বুনোহাঁস’ বলা হয়েছে ।

৩০। “বড়োবাবু হাসিতে লাগিলেন।” বড়োবাবুর হাসির কারণ কী ? 

উত্তরঃ গিরীশ মহাপাত্রের মাথায় মাখা লেবুর তেলের গন্ধে থানাশুদ্ধ লোকের মাথা ধরে গেছে- জগদীশ বাবুর এই কথা শুনে বড়োবাবু হাসতে লাগলেন।

৩১। “ …… এই ব্যাপার ” — কোন ব্যাপারের কথা বলা হয়েছে ? 

উত্তরঃ অপূর্ব অফিসে থাকায় এবং তেওয়ারিও বর্মা নাচ দেখতে যাওয়ার জন্য বাড়ি ফাঁকাই ছিল। আর এইসময়েই অপূর্বর বাসায় চুরি হয়ে যায়। উদ্ধৃতাংশে এই চুরির ব্যাপারটির কথাই বলা হয়েছে।

৩২। “লোকটি কাশিতে কাশিতে আসিল” – লোকটির পরিচয় দাও।

উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পথের দাবী’ গল্পাংশের উদ্ধৃতিতে  ‘পোলিটিকাল সাসপেক্ট’ সব্যসাচী মুখার্জির কথা বলা হয়েছে।

৩৩। “বাবুজি, এসব কথা বলার দুঃখ আছে।” — কোন্ সব কথা বললে দুঃখ হতে পারে বলা হয়েছে ?

উত্তরঃ উদ্ধৃতিটির বক্তা অপূর্বর সহকর্মী তলওয়ারকার। ইংরেজ পুলিশ নিমাইবাবু আত্মীয় হলেও স্বাধীনতাযুদ্ধে আত্মনিয়োগকারী সব্যসাচীই তার বেশি আপন বলে মন্তব্য করে অপূর্ব। এই সব কথা বললে দুঃখ হতে পারে।

৩৪। “কেবল এই জন্যই যেন সে আজও বাঁচিয়া আছে ” — ‘এই জন্যই’ বলার কারণ কী ?

উত্তরঃ ভগ্নস্বাস্থ্য গিরিশ মহাপাত্রকে দেখে মনে হয় তার মৃত্যু আসন্ন। কিন্তু তার দৃষ্টির গভীরে এমন প্রাণশক্তি লুকিয়ে আছে, যাকে মৃত্যুও ভয় পায়।

৩৫। ‘পথের দাবী’ কাহিনিটি যে উপন্যাসের অংশবিশেষ, তার নাম লেখ।

উত্তরঃ ‘পথের দাবী’ কাহিনিটি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ উপন্যাসের অংশবিশেষ।

৩৬। “এই অন্যায়ের যখন প্রতিবাদ করতে গেলাম।”- কোন অন্যায়ের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ কয়েকজন ফিরিঙ্গি যুবক অকারণে অপূর্বকে লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দিয়েছিল। এই অন্যায়ের কথা বলা হয়েছে।

Spread the love